Posts

সফল হতে হলে সাহসী হতেই হবে

Image
সফলতা ও ব্যর্থতা দুটো জিনিসই আপেক্ষিক। কিন্তু সফল হওয়ার জন্য সাহস লাগে, নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে হয় এবং ধৈর্য ধারণ করতে হয়।কথায় আছে- সবুরে মেওয়া ফলে। নিজের কাজকে ভালোবাসতে হবে এবং কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। আপনি যে কাজই করেন না কেন আপনাকে অনেক অনেক সময় দিতে হবে সেই কাজে। ব্যর্থ হওয়ার জন্য সাহস লাগে না। একটি কাজে ব্যর্থ হলে চারপাশের মানুষ আপনাকে অনেক কথা শোনাবে। কিনতু সেই আপনি যদি একদিন আল্লাহর রহমতে সফল হন তাহলে দেখবেন, যে মানুষ গুলো একদিন আপনাকে অনেক কথা শুনিয়েছে, অনেক কষ্ট দিয়েছে তারাই আপনাকে আজ অনেক বাহবা দিচ্ছে এবং আপনাকে নিয়ে অনেক ভালো কথা বলবে, আপনার পাশে থাকবে। যে সময়ে আপনি ব্যর্থ হয়েছিলেন, যে সময়ে আপনার অনেক সাপোর্ট প্রয়োজন ছিল সে সময়ে অনেক মানুষই আপনাকে সাপোর্ট করবে না।তাই মানুষের কথায় কান না দিয়ে আপনি আপনার মতো করে সামনে এগিয়ে যাবেন। ব্যর্থতা কে হজম করে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা বদ্ধ হয়ে আপনি সামনের দিকে এগিয়ে যাবেন। সফলতার আরেকটি সাহস হলো বধির হওয়ার সাহস। দুনিয়াতে এমন কোনো মানুষ নেই যার সমালোচনা নেই। যে যাই সমালোচনা করুক না কেন, আপনি শুনতে পেয়েও বধির হয়ে থাকতে হবে। তাদের কথা শুনে যেতে হবে...

কিভাবে ঘর সাজাবেন ?

Image
ঘর সাজানোর অনেকটা অংশ জুড়েই থাকে ঘরের মেঝে। আর ঘরের মেঝেকে সুন্দর এবং রঙিন করে তোলার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদান ফ্লোর ম্যাট । বাজারে নানান রকমের, নানান রঙয়ের বা নানান ঢঙয়ের ফ্লোর ম্যাট পাওয়া যায় কিন্তু শতরঞ্জি ফ্লোর ম্যাটের ন্যায় কোন টা আছে কি ? বিস্তারিত- আপনার ঘরকে সুন্দর করে না সাজাতে পারলে যত সুন্দর ম্যাট কিনে থাকেন না কেন তা পরিপূর্ণতা পাবে না, আর তাই চাই ঘর সাজানোর একটা সুন্দর পরিকল্পনা। আপনি যখন একটা সুন্দর পরিকল্পনা করে ঘর সাজাতে যাবেন তখন দেখবেন অল্প টাকাতে আপনার ঘর সেঝে উঠেছে দারুণ ভাবে। কটন রাউন্ড রাগস গুলো আপনার ঘর সাজানোর জন্য একটি উপাদান। যা আপনার ঘরের মেঝের মাঝ বরাবর ও বিছালে সুন্দর লাগবে। আপনি চাইলে দেয়ালেও ওয়াল ম্যাট হিসাবে সুন্দর ভাবে আটকিয়ে নিতে পারেন, যা আপনার ঘরের সৌন্দর্য বর্ধনে অনেকখানি সহায়তা করবে। সাইজঃ ১০০ সেঃমি ম্যাটেরিয়ালঃ কটন

প্রতিযোগিতা হোক এবার নিজের সাথে-

Image
হ্যাঁ ঠিকি দেখেছেন প্রতিযোগিতা প্রথমে নিজের সাথেই করতে হবে । তাহলে তো সামনের দিকে অগ্রসর হওয়া যাবে তাইনা ? একটা শিশু ছোট বেলায় একবারেই দৌড়ানো শেখেনা । প্রথমে শিশুটা নিজের সাথে প্রতিযোগিতা শুরু করে কিভাবে বসা যায় । এই বসার প্রতিযোগিতায় নেমে শিশুটি কতবার পড়ে গিয়েছে তা কি খেয়াল করেছেন ? অনেকবার পড়ে গিয়েছে, তবুও সে তার প্রতিযোগিতা দিনের পর দিন চালিয়ে গিয়েছে এবং একদিন সে সফল ভাবে বসা শিখতে পেরেছে। এরপর শিশুটি হাঁটা শেখার জন্য একইভাবে বহুবার নিজের সাথে প্রতিযোগিতা করে, বহুবার পড়ে গিয়ে ব্যাথা পেয়ে কান্না করেছে। শেষ পর্যন্ত সে হাঁটা ও শিখেছে । আরো জানতে- দেখেন শিশুটির প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ ছিলো না ,ছিল নিজের সাথে নিজের প্রতিযোগিতা । যে আমাকে বসা শিখতেই হবে , আমাকে হাঁটা শিখতেই হবে। এরপর শিশুটি একদিন বসা, হাটা, দৌড়ানো সব শিখে ফেলেছে। আর সব কিছু শেখার পিছনে শিশুটির অদম্য মনোবল এবং ইচ্ছা ও সাহস ছিলো । তাই সে তার প্রতিযোগিতায় সফল। এখন আমরা অনেকেই সামান্যতেই হতাশ হয়ে যাই , আমি নিজেও মাঝে মাঝে হতাশ হয়ে যাই পরক্ষণে মনোবল চাংগা করে ফেলি। যেকোন কাজে শিশুটির ন্যায় অদম্য মনোবল, ইচ্ছাশক্তি, সাহস ও পরিশ্রম কর...

মিঠাপুকুরের ১৭ টি ইউনিয়নের নির্বাচন ৭-ই ফেব্রুয়ারী ২০২২

Image
সর্বশেষ ধাপের ১৩৮ টি ইউনিয়ন পরিষদের তফসিল ঘোষনা হয়েছে। আগামী ৭ই ফেব্রুয়ারী ২০২২- এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে মিঠাপুকুর উপজেলার ১৭টি ইউনিয়ন রয়েছে। বিস্তারিত - তফসিল অনুযায়ী:- ============== ~মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ১২ জানুয়ারি। ~মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের তারিখ ১৫ জানুয়ারি। ~রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক মনোনয়ন বাছাই এর তারিখ -১৫ জানুযারি ~প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২২ শে জানুয়ারি জানুয়ারি ~ ভোটগ্রহণ ৭ই ফেব্রুয়ারি।

বাংলা ব্যাকরণ এতই চর্চা করেছিলাম তবুও---

Image
স্কুলে পড়া অবস্থায় বাংলা ব্যকরণ এবং ইংরেজি গ্রামার শেখার জন্য আমরা কতই না চেষ্টা করেছি । আহারে আমার এখনো মনে পড়ে এস.এস.সি পরীক্ষায় বাংলা ব্যকরণ এত ভাবে পড়ার এবং চর্চা করার পড় ও নৈবিত্তিক(এমসিকিউ)- এ নাম্বার পেয়েছিলাম ৫০ এর মধ্যে ১৭। কি বাঁচান টাই বেঁচে গিয়েছিলাম সেইবার। আর ১ নাম্বার কম পাইলেই অনায়াসেই এক বছর মিস হয়ে যেতো। ভাগ্যিস ---- এই বিষয়টা কেন লিখেছি ? এই জন্য লিখেছি যে আমরা স্কুলে থাকা অবস্থায় এক ধরণের চর্চা করে যাই, কলেজ/ ভার্সিটি জীবনে আর এক একম। কিন্তু পড়া-শোনা শেষ করে শুরু হয়ে যায় বাস্তব জীবনের নানান রকম খেলা। চাকরি, ব্যবসা যে যেটাই করতে যাই না কেন শুরু হয়ে যায় নতুন এক অধ্যায়। সেই ব্যকরণ শেখার মত প্রতিনিয়ত শিখতে হয় কিভাবে চাকরিতে ভাল করা যায় বা কিভাবে ব্যবসায় ভালো করা যায় । শেখার শেষ নেই। অথচ স্কুলে থাকা অবস্থায় কি মনে হয়েছিল জানেন ? চাকরি অথবা ব্যবসা যখন করবো তখন আর এই ব্যকরণ শিখতে হবে না ,বেঁচে যাবো। কিন্তু বাস্তবতা কি তাই ? Click Here

বাস্তবতাঃ

Image
জীবনে কোন একটা সময় যখন আপনি নিজেকে গুরুত্ব দেয়া শুরু করেছেন তখন দেখবেন কিছু মানুষ আপনাকে ঘৃণা করা শুরু করবে, এটা ঘটবেই। আর তাই সেই সময়ের জন্য নিজেকে মানিয়ে নিতে প্রস্তুত থাকা জরুরি। পৃথিবীতে বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন রকম, সময়ের ব্যবধানে আপনি যখন আপনার খুব কাছের বন্ধুর সাথে আড্ডা দিতে পারছেন না, তখন দেখবেন আপনার সেই বন্ধুও আড়ালে গিয়ে আপনাকে নিয়ে বিদ্রুপ করতে দ্বিধা করছে না। যখন আপনি সফলতার রাস্তা খুজে পাবেন এবং সফল হবেন, তখন দেখবেন আপনাকে নিয়ে কতজন হিংসে করছে। মানুষ যাই ভাবুক বা বলুক না কেন আপনি আপনার কাজ চালিয়ে যাবেন তাহলে দিন শেষে আপনি সফলতা ধরে রাখতে পারবেন। Click Here